দৃষ্টি নন্দিত ভ্রমণ স্থান বান্দরবান ( bandarban tour)

bandarban,bandarban tour,dhaka to bandarban,nilgiri bandarban,bandarban resort,bandarban bangladesh,bandarban district,বান্দরবান জেলা পরিষদ, বান্দরবান নীলগিরি,বান্দরবান ভ্রমন,বান্দরবান দর্শনীয় স্থান,বান্দরবান ভ্রমণ,বান্দরবান,

★বাংলাদেশের বান্দরবান দর্শনীয় স্থান হলো সবার পরিচিত।সবুজের সমারোহ আর মেঘের ছুঁয়াতে সবাই হারিয়ে যায় অন্য দেশে। bandarban এর আরেক নাম হলো পাহাড়ী কন্যা বান্দরবান।

★বান্দরবান জেলা পরিষদ দেখার মত অনেক জায়গা রয়েছে তার মধ্যে উল্লেখ যোগ্য হলো,নাফাখুম,ঋজুক জলপ্রপাত,প্রান্তিক লেক,মিরিঞ্জা পর্যটন কমপ্লেক্স,বগালেক,জাদিপাই ঝরণা,কেওক্রাডং,তাজিনডং,সাঙ্গু নদী,চিম্বুক,মিলনছড়ি,নীলাচল,শৈল প্রপাত,মেঘলা বান্দরবান,স্বর্ণমন্দির,নীলগিরি।প্রতি বছর এখানে দেশের বিভিন্ন দিক থেকে মানুষ আসে বান্দরবান ভ্রমণ করতে।

★একদিনে বা এক সাথে বান্দরবান সকল কিছু ঘুরে দেখা কোন ভাবে সম্ভব নয়।তবে সবার প্রিয় কিছু জায়গা হলো তা আপনি ঘুরে আসতে পারেন,বান্দরবান নীলগিরি,লীলাচল,শৈল প্রপাত, মিলনছড়ি এবং মেঘলা।bandarban district এর মধ্যে সব চেয়ে সুন্দর ও সবুজ সমারোহের ভ্রমণ কেন্দ্র এই গুলা। dhaka to bandarban খুবই সহজেই সরাসরি বাস সার্ভিস আছে।এছাড়া চট্টগ্রাম থেকে বান্দরবান সহজেই যাওযা যায়।

★পর্যটকদের জন্য bandarban resort রয়েছে ভালো ভালো। সবার কাছে ভালো লাগে এমন কিছু বান্দরবান হোটেল হলো,হোটেল প্লাজা,হোটেল ফোর স্টার,হোটেল হিল বার্ড,হোটেল গ্রিন হিল ইত্যাদি। পর্যটকদের সবচেয়ে সুবিধার হোটেল হলো হোটেল থ্রি স্টার,এটি মধ্যে খাওয়া থাকা সকল কিছুর সুবিধা রয়েল। এক সাথে ১০ জনের মত থাকা যায়।বাসস্ট্যান্ডের এর পাসে এবং এখান থেকে বান্দরবান নীলগিরি জন্য গাড়ি ছাড়ে।

বান্দরবান নীলগিরি ( nilgiri bandarban) 

★বাংলাদের সর্বোচ্চ ভ্রমণ কেন্দ্র হিসাবে পর্যটকদের কাছে পরিচিত সেলা হলো বান্দরবান নীলগিরি। এটি বান্দরবান জেলা পরিষদ থেকে ৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণ,পূর্বে অবস্থিত। নীলগিরি উচ্চতা হলো প্রায় তিন হাজার ফুট।বর্ষা মৌসুমে নীলগিরিতে উপর থেকে মেঘ ছুঁয়ার সুযোগ সুবিধা রয়েছে এবং সূর্যাস্ত ও সূর্যোদয় দেখা যায়।নীলগিরি সেনাবাহিনীর দ্বারা পরিচালিত হয়ে থাকে।আধুনিক ও সুন্দর দিক দিয়ে নীলগিরি অন্যতম ভ্রমণ কেন্দ্র। 

★বর্তমানে যাতায়াতের সুবিধা হওয়াতে সব পর্যটকরা দিনে গিয়ে দিনে হোটেল ফিরে আসতে পারে।বান্দরবান জিপ স্টেশন থেকে খুবই সহজেই যাওয়া যায় নীলগিরি। কম টাকা মধ্যে বান্দরবান নীলগিরি যাওয়া যায়। পর্যটক কেন্দ্র প্রবেশ আগে সেনাবাহিনীর কাছে নাম ঠিকানা সব লিপিবদ্ধ করতে হবে। পর্যটকদের কোন গাড়ি বিকাল পাঁচ টার মধ্যে প্রবেশ করতে নিষিদ্ধ।

বান্দরবান  স্বর্ণমন্দির

★ বান্দরবান বালাঘাটা’র পুল পাড়ায় অস্বস্তি স্বর্ণমন্দির,এটি সকলের কাছে পরিচিত এই নামে।আরেক নাম আছে সেটা হলো, মহাসুখ প্রার্থনা পূরক বৌদ্ধধাতু চেতী।চার কিলোমিটার দূরে অস্বস্তি বান্দরবান জেলা পরিষদ থেকে।এটি দেখতে অনেক সুন্দর এবং এর রং হলো সোনালি।এছাড়া অনেক বৌদ্ধ ধর্মী মানুষ এখানে উপাসনা করতে আসে।

★এটি নির্মিত হয়েছিল গৌতমবুদ্ধের সমসাময়িক কালে। সৃষ্টি কাল থেকে পাড়ার এর উপর একটি পুকুর আছে যেটা সবার কাছে দেবতা পুকুর নামে পরিচিত। এই মন্দির তাদের উপাসনা করার জন্য সারা দিন খুলা থাকে।এছাড়া অন্য ধর্মাল্বীদের জন্য ৫ টা থেকে ৭ টা পর্যন্ত খুলা থাকে।

বান্দরবান  মেঘলা পর্যটন কেন্দ্র

★bandarban ঢুকতে কেরাণীহাট দিয়ে প্রবেশ করতে হবে। বান্দরবান ভ্রমণ কৃত সকল মানুষকে কেরাণীহাট দিয়ে প্রবেশ করতে হয়।৪ কিলোমিটার দূরে এই শহরটি অবস্থা করছে।বান্দরবান মেঘলা মধ্যে পর্যটকদের আনন্দের জন্য রয়েছে চিড়িয়াখানা,এর মধ্যে আছে বাগ,হরিণ, বানর,বাল্লক ইত্যাদি। বান্দরবান ঝুলন্ত ব্রিজ,নৌকা ঘুরাঘুরি সুবিধা, শিশুদের জন্য আনন্দের স্থান। এছাড়া ক্লান্ত উপভোগ করলে বিশ্রাম করার জন্য রেস্টহাউস।

বান্দরবান  নীলাচল ও শুভ্রনীলা

★নীলাচল-এর উচ্চতা প্রায় ১৭০০ ফুট এটি দেখতে অনেক সুন্দর এবং পর্যটকদের জন্য সকল ধরণের সুযোগ সুবিধা রয়েছে।এটি শুধু মাত্র পাঁচ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত বান্দরবান জেলা পরিষদ থেকে।নীলাচল থেকে শহর দেখতে অনেক সুন্দর লাগে,শীর কালে মেঘের ছায়া দেখা যা।ওখানে রয়েছে শিশুদের জন্য খেলা করার স্থান, বিভিন্ন ফুলের গাছ,বসার জায়গায়, এবং বিস্তির্ণ এলাকা জুড়ে নীলাচল অবস্থিত।

bandarban district শৈল প্রপাত

★প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপূর্ব সৃষ্টি এবং পর্যটকদের প্রাণ কেন্দ্র বান্দরবান শৈল প্রপাত। এটি bandarban থেকে রুমা রাস্তার আট কি.মি দূরে রয়েছে। প্রতিপালকের অপরূপ সৃষ্টি দিন রাত ভয়ে চলতে ঝর্ণার পানি।দেশ বিদেশ থেকে এখানে আসে বিভিন্ন পর্যটক।চাঁদের গাড়ির মাধ্যমে শৈল প্রপাত যাওয়া যায়।বর্ষাকালে ঝর্ণাতে যাওয়া অনেক কঠিন।বলতে গেলে nilgiri bandarban থেকে কম না এই স্থান টা।